Sunday, October 23, 2011

কাবাগৃহের রুকন ইয়ামানী স্পর্শ করা

السلام عليكم

দৈনন্দিন পথনির্দেশিকা



কাবাগৃহের রুকন ইয়ামানী স্পর্শ করা



এটা কাবা গৃহের দক্ষিণ পশ্চিম কোণে অবস্থিত। রাসূল (সা)-এর সুন্নাত হচ্ছেঃ চুমু না দিয়ে শুধু স্পর্শ করা।

নবী (সা) নিজ হাতে এ রুকনটিতে স্পর্শ করতেন। ইবনে উমার (রা) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ

لَمْ أَرَ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَسْتَلِمُ مِنْ الْبَيْتِ إِلاَّ الرُّكْنَيْنِ الْيَمَانِيَيْنِ.

দুটি রুকন ইয়া-মানী ছাড়া আমি নবী (সা)-কে অন্য কোন রুকন স্পর্শ করতে দেখেনি।[i]
কাবা ঘরের তওয়াফকারীর পক্ষে প্রত্যেক চক্করে রুকন ইয়া-মানী ও হাজারে আসওয়াদের স্পর্শ করা সম্ভব হয়, তবে এটাই শ্রেয়। হাদিসে এসেছে যে, নবী (সা) যখন বাইতুল্লাহর তওয়াফ করতেন, তখন প্রত্যেক তওয়াফে হাজারে আসওয়াদ ও রুকন ইয়ামানীকে স্পর্শ করতেন।[ii]


http://aswjmedia.files.wordpress.com/2010/06/rukn_al_yamaanee_kabah-1.jpg






[i] ইমাম বুখারী উক্ত হাদীসটি হাজ্জ অধ্যায়ে সন্নিবেশিত করেছেন। অনুচ্ছেদ ঃ যে দুই রুকন ইয়ামানী ছাড়া অন্য দুই রুকন স্পর্শ করেনি। সহীহ মুসলিম, অধ্যায়ঃ হাজ্জ, অনুচ্ছেদঃ তওয়াফ করার সময় দুই রুকন ইয়ামানীকে স্পর্শ করা মুস্তাহাব, বাকী দুই রুকন নয়। হাদীস নং- ১২৬৭।

[ii]  হাকিম তাঁর মুসতাদরাকে উক্ত হাদীসটি সহীহ হিসাবে সন্নিবেশিত করেছেন। (৪৫৬/১); যাহাবীও এ হাদীসকে সহীহ বলেছেন, সুনানুল বাইহাকীঃ ৭৬/৫; মুসনাদ আহমাদঃ ১৮/২; আলবানী তার সহীহ হাদীস সংকলনে এ হাদীসটি অন্তর্ভুক্ত করেছেন। আস্-সিলসিলাতুস সাহিহাঃ ১০৮/৫।

be Organized by Holy Islam 
O.H.I 
For More Visit:

বই পড়ুনঃ http://ohilibrary.blogspot.com/