السلام عليكم
দৈনন্দিন পথনির্দেশিকা
তারাবীহ (বিশ্রামের নামায)
আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন-
রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন- যে ব্যক্তি ঈমান ও আশা নিয়ে রমযান মাসে রাত্রে নামাযে দাঁড়াবে তার অতীতের গুনাহ মাফ করে দেয়া হবে.
অতঃপর রাসুলুল্লাহ (সা.) ওফাত লাভ করেন এবং এ ব্যাপারে অবস্থা একই রকম থাকে; আবু বকর(রা.)-এর খিলাফতকালে একই অবস্থা থাকে; ঊমর(রা.) খেলাফতের প্রথম দিকেও একই অবস্থা থাকে.
আব্দুর রহমান বিন আব্দুল ক্বারী (রা.) থেকে বর্ণিত আছে, এক রাতে আমি খলিফা ঊমর(রা.)-এর সাথে বেরিয়ে মসজিদের দিকে এলাম. আমরা এসে দেখি,লোকেরা মসজিদে ভাগে ভাগে নামায পড়ছে; কেউ একা পড়ছে, আবার কারো কারো সাথে কয়েকজন একত্র হয়ে পড়ছে.
ঊমার (রা.) বলেন, আমি যদি এদের সবাইকে একজন ইমামের পিছনে একত্র করে দেই, তবে তো উত্তম হয়.
তারপর তিনি এ বিষয়ে মনস্থির করেন এবং সবাইকে উবাই ইবন কাআ'ব(রা.)-এর পিছনে একত্র করে দেন.
আব্দুর রহমান বিন আব্দুল ক্বারী (রা.) বলেন,এরপর আরেক রাত্রে আমি খলিফা ঊমর(রা.) -এর সাথে বেরুলাম; আমরা দেখলাম, লোকেরা তাদের ক্বারীর (পড়িয়ের) পেছনে নামায পড়ছে; এ (সুশৃঙ্খল) অবস্থা দেখে ঊমর(রা.) বলে উঠলেন-এটা একটা উত্তম বিদ'আত (নতুন নিয়ম).
তিনি লোকদের বললেন- তোমরা যে সময়টি ঘুমিয়ে থাক তা তোমাদের এই নামায পড়ার সময়ের চাইতে উত্তম (অর্থাৎ রাতের শেষ ভাগে তারাবীহ নামায পড়া প্রথম ভাগ থেকে উত্তম).
(সহীহ বুখারী ৩য় খন্ড অনুচ্ছেদ-৩২,হাদীস-২২৭)
Bangla reading problem visit:
http://unicodehelpcenter.blogspot.com/
be Organized by Holy Islam
O.H.I
For More Visit:
http://ohioftruth.blogspot.com/
http://www.youtube.com/user/TrueOHI
http://www.somewhereinblog.net/blog/ohioftruth